প্রসব ব্যাথ্যাকে না বলুন
দু:খজনক হলেও সত্য যে, এই ব্যাপারে আমরা এখন পর্যন্ত কোন নজরই দিতে পারি নাই। প্রসূতি মায়েরা সমানে প্রসব বেদনা সহ্য করছেন, এবং এই জন্য অনেক প্রসূতি মা অহেতুক সিজারিয়ানের দিকে ঝুকে পড়ছেন। ইহা অতিব দুখজনক
ঘটনা যে, ব্যাথ্যার জন্য অনেক মা আজ সিজারিয়ান সেকশন করছেন। সিজারিয়ান সেকশন কখনো নরমাল ডেলিভারির স্থান দখল করতে পারে না। সিজারিয়ান সেকশন একটি বিকল্প পদ্ধতি। যা শুধুমাত্র করা যায় যখন নরমাল ডেলিভারি
স্বাভাবিক ভাবে করা সম্ভব হয় না। সিজারিয়ান সেকশনের অবশ্যই সুনির্দিষ্ট নীতিমালা আছে, যা দেশে এবং বিদেশে
সমানভাবে এপ্লিকেবল। কিন্ত দুখজনক হলেও সত্য যে, এই নীতিমালা কোনভাবেই বাংলাদেশে মেনে চলা হচ্ছে না এবং অনেক ক্ষেত্রে এই নীতিমালার প্রতি ভ্রক্ষেপও করা হচ্ছে না ।
ঢাকা শহরে অনেক জায়গা আছে যেখানে নরমাল ডেলিভারির আয়োজনই ঠিক মতো নাই। একটি পেইনলেস নরমাল ডেলিভারির জন্য প্রয়োজন একটি দক্ষ পূর্ণঙ্গ টিম। যেখানে থাকবে ব্যাথ্যা নাশকের জন্য অভিজ্ঞ এনেসথেটিক, বাচ্চার যেকোন সময় সমস্যা হতে পারে তা ঠেকানোর জন্য অভিজ্ঞ অবসটেকশিয়ান, স্বয়ংসম্পূর্ণ এনআইসিইউ এবং এদের পূর্নাঙ্গ সার্পোটিং টিম। আজ ঢাকা শহরে কয়টি হাসপাতালে গভির রাত্রে বাচ্চা ডেলিভারি হওয়ার সময় কোন সমস্যা হলে কোন অবসটেকনিশিয়ান স্ব-শরীরে উপস্থিত থাকবেন? যেখানে বাচ্চা কোন কোন ক্ষেত্রে বাচ্চা মা মুহুর্তের মধ্যে মারাত্মক ভাবে ক্ষতিগ্রস্থ হয়ে যেতে পারে, সেখানে বাসা থেকে খবর পাঠিয়ে একজন অবসটেকনিশিয়ানকে, একজন এনেসথেটিকে ডেকে নিয়ে আসলে বাচ্চা এবং মায়ের কতটুকু ক্ষতির সম্ভাবনা থাকে তাহা আপনারাই বুঝে নিতে পারেন।
ঢাকা শহরে অনেক জায়গা আছে যেখানে নরমাল ডেলিভারির আয়োজনই ঠিক মতো নাই। একটি পেইনলেস নরমাল ডেলিভারির জন্য প্রয়োজন একটি দক্ষ পূর্ণঙ্গ টিম। যেখানে থাকবে ব্যাথ্যা নাশকের জন্য অভিজ্ঞ এনেসথেটিক, বাচ্চার যেকোন সময় সমস্যা হতে পারে তা ঠেকানোর জন্য অভিজ্ঞ অবসটেকশিয়ান, স্বয়ংসম্পূর্ণ এনআইসিইউ এবং এদের পূর্নাঙ্গ সার্পোটিং টিম। আজ ঢাকা শহরে কয়টি হাসপাতালে গভির রাত্রে বাচ্চা ডেলিভারি হওয়ার সময় কোন সমস্যা হলে কোন অবসটেকনিশিয়ান স্ব-শরীরে উপস্থিত থাকবেন? যেখানে বাচ্চা কোন কোন ক্ষেত্রে বাচ্চা মা মুহুর্তের মধ্যে মারাত্মক ভাবে ক্ষতিগ্রস্থ হয়ে যেতে পারে, সেখানে বাসা থেকে খবর পাঠিয়ে একজন অবসটেকনিশিয়ানকে, একজন এনেসথেটিকে ডেকে নিয়ে আসলে বাচ্চা এবং মায়ের কতটুকু ক্ষতির সম্ভাবনা থাকে তাহা আপনারাই বুঝে নিতে পারেন।
ইমপালস হাসপাতালই বাংলাদেশে প্রথম ইনসটিটিউশঅন হিসাবে ব্যাথ্যামুক্ত ডেলিভারির সিস্টেম প্রবর্তন করেছে। আমাদের টিমকে প্রশিক্ষণ দিয়েছেন প্রফেসর ডা: নাফিসা হামিদ, কনসালটেন্ট , যাহার প্রায় ৫ হাজার পেইনলেস ডেলিভারির করার অভিজ্ঞা আছে। আরও আছেন প্রফেসর ডা: জিননুরাইন জাইগিদার, কনসালটেন্ট আয়ারল্যান্ড, তিনি প্রায় একই রকম অভিজ্ঞা সম্পন্ন। আরও আছেন ডা: তওফিকুল ইসলাম হিরু,কনসালটেন্ট মাউন্ট এলিজাবেথ হাসপাতাল, সিংগাপুর, যার প্রায় ১০ হাজারের উপর পেইনলেস ডেলিভারির এনেসথেসিয়া দেওয়ার অভিজ্ঞতা আছে। বিদেশি ফ্যাকাল্টি অনেকবার বাংলাদেশে এসে আমাদের দেশি টিমকে বাস্তব প্রশিক্ষন প্রদান করেছেন। এবং তারা সার্বক্ষনিক ভাবে আমাদের কর্মকান্ড পর্যবেক্ষন করছেন।